ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি | দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন 2024

ভোটকেন্দ্রের সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন প্রিজাইডিং অফিসার। তাঁর সততা, নিষ্ঠা এবং আইনানুগ আচরণ সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার মূল চাবিকাঠি। সকল প্রকার প্রভাবের উর্ধ্বে থেকে সততা, ন্যায়নীতি, নিষ্ঠা, আইন/বিধি মোতাবেক সঠিক কার্যক্রম গ্রহণ করে একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান তাঁর এবং তাঁর অন্যান্য সহকর্মীদের উপর বহুলাংশে নির্ভরশীল। তাই এখানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন 2024 এ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি তা নিয়ে আজকের এই আয়োজন। নিম্নলিখিত বিষয়গুলির প্রতি সকল ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। 

 

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন 2024
ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন 2024

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি 

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন 2024 এ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি তা সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। কারণ ভোটগ্রহণ করতে গেলে একজন কর্মকর্তার তা জানা অতীব জরুরি। অনেকেই এ বিষয়ে না জানার কারণে সুষ্ঠুয়াভাবে ভোট নিতে পারেনা। তাই নিম্নের পয়েন্টগুলিতে আমি জাতীয় সংসদ নির্বাচন 2024 এর আলোকে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের মূল কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

আরো পড়ুনঃ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এজেন্ট এবং পোলিং এজেন্টের কাজ কি

নির্দেশিকা পড়ে শুনানোঃ 

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই নির্দেশিকে পড়ে শুনাতে হবে। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রণীত ম্যানুয়াল “প্রিজাইডিং অফিসার এবং সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের জন্য নির্দেশিকা” ও “পোলিং অফিসারদের জন্য নির্দেশিকা” বার বার পাঠ করিয়া উহার বিষয়বস্তু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করিতে হইবে। ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনায় ইহা অপরিহার্য।

এই পোস্ট আপনার জন্যঃ কোন দলের কোন মার্কা বরাদ্দ রয়েছে | ১২তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন 2024

ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনঃ 

নিয়োগপত্র পাওয়ার পর পরই প্রিজাইডিং অফিসারকে তাহার সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং পোলিং অফিসারদের সহিত মিলিত হইয়া ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করতে হবে। সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ভোটগ্রহণের জন্য যে সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন তাহ তিনি যথাসময়ে গ্রহণ করাই হচ্ছে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ।

নির্বাচন সংক্রান্ত পোস্টগুলি দেখুনঃ

ব্যালট পেপারসহ যথাসময়ে পৌঁছানোঃ

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ হলো দূরবর্তী ভোটকেন্দ্রেগুলিতে নির্বাচনি মালামাল এবং ব্যালট পেপারসহ যাতে যথাসময়ে পৌঁছানো যায় তা নিশ্চিত করণার্থে ভোটকেন্দ্রের দুরত্ব ও যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রতি অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রিজাইডিং অফিসার তাঁর সহকর্মীদের নিয়ে আগের রাত্রিতেই ভোটকেন্দ্রে পুলিশসহ অবস্থান গ্রহণ করবেন। তবে রাত্রে অবস্থানকালে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, তাঁর এজেন্ট অথবা সমর্থকদের নিকট হতে আহারাদি বা অন্য কোন সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করা যাবে না। কারণ এই ধরনের সুবিধা গ্ৰহণ আইনতঃ দণ্ডনীয়।

আরো দেখুনঃ নির্বাচনে ভোটারদের করণীয় 2024 | দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

ভোটকেন্দ্রের পরিবেশ যাচাই করাঃ 

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ হলো ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পূর্বেই সকল ব্যবস্থা ঠিক আছে কিনা তাহা নিশ্চিত করতে হবে। ভোটকেন্দ্রের ৪০০ (চারশত) গজ ব্যাসার্ধের মধ্যে কোন প্রার্থী যাতে নির্বাচনি ক্যাম্প স্থাপন এবং নির্বাচনি প্রচারণামূলক কোন তৎপরতা চালাতে না পারেন তাও প্রিজাইডিং অফিসার নিশ্চিত করবেন।

ব্যালট পেপার চিহ্নিতকরণঃ 

ব্যালট পেপার চিহ্নিতকরণের জন্য ভোটকক্ষের মার্কিং প্লেস এমনভাবে নির্মাণ করতে হবে যেন কোন ভোটার ব্যালট পেপার চিহ্নিতকরণের জন্য প্রবেশ করলে বাহির হতে চিহ্নিতকরণের প্রক্রিয়া দেখা না যায়। ব্যালট পেপারে ভোট চিহ্ন দেওয়ার মার্কিং প্লেসের আশেপাশে জানালা বা দেওয়াল বা বেড়া ভগ্ন বা উন্মুক্ত থাকলে তা এমনভাবে বন্ধ করে দিতে হবে যেন বাহির হতে কেউ ভোটারের ভোট প্রদানের প্রক্রিয়া লক্ষ্য করতে না পারে অথবা ইংগিত দিতে না পারে।

পোলিং এজেন্টের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়াঃ 

ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পূর্বে প্রিজাইডিং অফিসার পোলিং এজেন্টের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হবেন। ভোটগ্রহণ শুরু হবার পূর্বে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার পোলিং এজেন্টের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হবেন এবং পোলিং এজেন্টদেরকে নিয়োগপত্র দেখাতে বলবেন।

পড়তে পারেনঃ প্রিজাইডিং অফিসারের প্রধান কাজ কি | প্রিজাইডিং অফিসার হওয়ার যোগ্যতা 2024

খালি ব্যালট বাক্স সকলকে দেখানোঃ 

ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার ন্যূনপক্ষে আধঘণ্টা পুর্বে খালি ব্যালট বাক্স উপস্থিত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/নির্বাচনি এজেন্ট/পোলিং এজেন্টদিগকে দেখাতে হবে। অতঃপর সকলের সম্মুখে তা নির্ধারিত পদ্ধতিতে সিলগালা করে ভোটগ্রহণের জন্য যথাস্থানে রাখতে হবে। এরপর তিনি কত সংখ্যক ব্যালট পেপার রিটার্নিং অফিসারের নিকট হতে ভোটগ্রহণের জন্য গ্রহণ করেছেন তাও আইনানুগ উপস্থিত সকলকে দেখানোই হলো ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ। 

প্রকৃত ভোটার চিহ্নিতকরণঃ 

কোন ব্যক্তি প্রকৃতই ভোটার কিনা এ সম্পর্কে নিশ্চিত না হইয়া তাহাকে ব্যালট পেপার প্রদান করা যাবে না। প্রত্যেক ভোটার সম্পর্কে একটি প্রাথমিক যাচাই/নিরীক্ষা কর্ম সম্পন্ন করার জন্য ভোটারের নাম এবং ক্রমিক নম্বর শুনামাত্র সংশ্লিষ্ট ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা উক্ত ক্রমিক নম্বরের বিপরীতে রেকর্ডকৃত তথ্যাদি দেখে নিবেন এবং ভোটার কর্তৃক প্রদত্ত তথ্য অর্থাৎ ভোটারের বয়স, পেশা ইত্যাদির সাথে সংগতি আছে কিনা তা সাধারণ বিচার বুদ্ধি প্রয়োগ করে যাচাই করবেন। কোন ভোটারের প্রকৃত পরিচয় সম্পর্কে সন্দেহের উদ্রেক হলে ভোটার তালিকায় রেকর্ডকৃত পাঁচটি তথ্য সম্পর্কে তাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তিনি প্রকৃতই ভোটার কিনা তা নিশ্চিত হবেন। জাল ভোট প্রদানের প্রবণতা রোধ এবং প্রকৃত ভোটার সনাক্তকরণই হলো ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ। 

অমোচনীয় কালির ছাপ পরীক্ষা করাঃ

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ হলো ভোটারকে ব্যালট পেপার সরবরাহের পূর্বে তাঁর বাম হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলে, বৃদ্ধাঙ্গুল না থাকলে অন্য আঙ্গুলে অমোচনীয় কালি লাগাবেন। ভোটার ভোট প্রদানের পর যখন মার্কিং প্লেস হতে বাইরে এসে মার্কিং সিল ফেরত দিবেন তখন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা তাঁর আংগুলে অমোচনীয় কালির ছাপ রয়েছে কিনা তা অবশ্যই পরীক্ষা করে দেখবেন।

জানেন কি?ঃ রিটার্নিং অফিসার এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব, কর্তব্য ও নিয়োগ

ভোটগ্রহণ বিঘ্নিত হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণঃ 

ভোটগ্রহণ বিঘ্নিত হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণই হলো ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ। ভোটগ্রহণের জন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি ভোটগ্রহণ বিঘ্নিত হয় এবং উহা যদি পুনরায় শুরু করা সম্ভব না হয় অথবা ব্যালট পেপারসহ স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স যদি ছিনতাই হয়ে যায় অথবা হারিয়ে যায় অথবা কেউ যদি নষ্ট করে ফেলে তা হলে তিনি ভোটগ্রহণ বন্ধ করতে পারবেন। তবে ভোট গ্রহণ বন্ধ করবার সঙ্গে সঙ্গে নিকটস্থ আইন প্রয়োগকারী সদস্যদের বিষয়টি অবহিত করে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সহযোগিতা চাইবেন এবং একই সঙ্গে তিনি উহা সহকারী রিটার্নিং অফিসার/রিটার্নিং অফিসারকে জানাবেন।

বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীকে শাস্তি প্রদানঃ 

ভোটকেন্দ্রে কেউ যদি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে বা বে-আইনী কাজে নিয়োজিত হয়, তাহলে প্রিজাইডিং অফিসার তাকে ভোটকেন্দ্র হতে বহিষ্কার করতে পারবেন। ভোটকেন্দ্রে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নিয়োজিত পুলিশ বা অন্য কাউকে তিনি এই আদেশ পালনের জন্য নির্দেশ দিতে পারবেন।

ভোটকেন্দ্রেই ভোটগণনার কাজ সম্পন্ন করাঃ 

ভোটগ্রহণের কাজ শেষ হবার পর পরই ভোটগণনার কাজ প্রিজাইডিং অফিসারকে ভোটকেন্দ্রেই সম্পন্ন করতে হইবে। কোন অবস্থাতেই ভোটকেন্দ্রের বাইরে অন্য কোন স্থানে ভোট গণনার কাজ সম্পন্ন করা চলবে না ৷

ফলাফল পুনঃগণনা করার ক্ষমতাঃ 

প্রিজাইডিং অফিসার যদি প্রয়োজন মনে করেন তাহলে তিনি স্ব-উদ্যোগে অথবা উপস্থিত কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা নির্বাচনি এজেন্টের অনুরোধক্রমে ফলাফল পুনঃগণনা করিতে পারবেন (অবশ্য যদি উক্ত অনুরোধ ন্যায়সংগত বলে মনে হয়।

ভোট গণনার কপি দৃশ্যমান স্থানে স্থাপনঃ 

ভোট গণনা সম্পন্ন হবার পর প্রিজাইডিং অফিসার উপস্থিত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, তাঁর নির্বাচনি এজেন্ট অথবা পোলিং এজেন্টদিগকে ভোট গণনার বিবরণীর সত্যায়িত কপি প্রদান করবেন। এতদভিন্ন তিনি প্রত্যেক বিবরণী, প্যাকেট ইত্যাদিতে উপস্থিত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী অথবা নির্বাচনি এজেন্ট অথবা পোলিং এজেন্টদের স্বাক্ষর গ্রহণ করবেন। তারা যদি উক্ত বিবরণী ও প্যাকেটে তাঁহাদের সিলমোহর সংযুক্ত করতে চান তবে তাও করতে দিতে হবে। ভোট গণনার বিবরণীর একটি কপি ভোটকেন্দ্রের দর্শনীয় স্থানে অবশ্যই লটকাইয়া বা টাঙ্গিয়ে দিতে হবে।

এই পোস্ট আপনার জন্যঃ দ্বাদশ জাতীয় সংসদে নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহে সাংবাদিকদের করণীয় 2024

ভোটগণনা শেষ হবার পর ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি

ভোটগণনা শেষ হবার পর ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের অনেক কাজ রয়েছে। ভোটগণনা শেষ হবার পর ব্যালট পেপার এবং অন্যান্য নির্বাচনি মালামাল যাতে আইনানুযায়ী সংশ্লিষ্ট প্যাকেটে নির্ভুলভাবে দ্রুততার সংগে ঢোকানো যায় সেজন্য প্রিজাইডিং অফিসারগণ পূর্বেই উল্লিখিত কার্যাদি সম্পন্ন করে রাখবেন। ভোটকেন্দ্রে নিয়োজিত প্রিজাইডিং অফিসারকে ব্যালট পেপার, ব্যালট বাক্স, ফরম ও প্যাকেটসমূহ সহকারী রিটার্নিং অফিসার/রিটার্নিং অফিসারের কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত ঐ কেন্দ্রে নিয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যগণ তাঁর সংগে থাকবেন এবং প্রিজাইডিং অফিসারের অনুমোদন ছাড়া তাঁরা কর্তব্যস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। অনুমোদিত নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সাথে সহযোগিতা ও শোভন আচরণ করতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে নির্বাচনের নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ণ না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখাই ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রধান কাজ। 

  • ভোটকেন্দ্রের উপস্থিত অন্যান্য কর্মকর্তা যেমন-সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যবৃন্দসহ সকলেই ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনার লক্ষ্যে যাতে একটি টিম হিসাবে কাজ করে সেই দিকে প্রিজাইডিং অফিসার লক্ষ্য রাখবেন।
  • ভোটকেন্দ্রে অনুমোদিতভাবে উপস্থিত নির্বাচনি এজেন্ট ও পোলিং এজেন্টবৃন্দের সাথে সহজ কিন্তু নিয়মতান্ত্রিক সম্পর্ক বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকবেন।
  • ভোট গণনাকালে ব্যালট পেপারের পিছনে/উল্টা দিকে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের স্বাক্ষর ও অফিসিয়াল সীল নাই এমন ব্যালট পেপারসমূহ নিশ্চিত হয়ে প্রিজাইডিং অফিসার তা বাতিল করবেন।

উপসংহারঃ 

উপরের আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজ কি সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। এছাড়াও ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল নির্বাচনি কর্মকর্তাদেরকে প্রিজাইডিং অফিসারের নির্দেশ অনুসারে যাবতীয় কার্য সম্পাদন করতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা প্রিজাইডিং অফিসারের নির্দেশ মেনে চলবেন। ভোটকক্ষে উপস্থিত পোলিং এজেন্টগণ তাদের জন্য নির্দিষ্ট স্থানে উপবিষ্ট থেকে ভোটদান পর্যবেক্ষণ করবে।

Visited 152 times, 1 visit(s) today

Leave a Comment

You cannot copy content of this page