দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য, চ্যালেঞ্জ উত্তরণের উপায় 2024

একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ৩০ জানুয়ারি, ২০১৯ তারিখে। ফলে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ২৯ তারিখের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে সুশীল সমাজ, গণমাধ্যম প্রতিনিধি, শিক্ষাবিদ, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে মতবিনিময় করেছে। তাঁদের সকলের সুচিন্তিত মতামত সংবিধান, আরপিও নির্বাচন সংক্রান্ত অন্যান্য আইনসমূহ ও বাস্তবতার নিরিখে এবং জাতির আশা- আকাঙ্খা পূরণের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণসহ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য, চ্যালেঞ্জ উত্তরণের উপায় প্রকাশ করেছে। সকলের অবগতির জন্য তা প্রকাশ করা হলো।

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য, চ্যালেঞ্জ উত্তরণের উপায় 2024
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য, চ্যালেঞ্জ উত্তরণের উপায় 2024

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য:

নিচে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য তুলে ধরা হলো।

আরো পড়ুন: (নতুন নিয়মে) মোটরযান ফিটনেস সনদ প্রাপ্তির আবেদন 2024

(নতুন নিয়মে) মোটরযান ফিটনেস সনদ প্রাপ্তির আবেদন 2024
(নতুন নিয়মে) মোটরযান ফিটনেস সনদ প্রাপ্তির আবেদন 2024

১. অংশগ্রহণমূলক:

প্রথম ও সর্বাপেক্ষা গ্রহণযোগ্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য হলো সকলের অংশগ্রহণ। ইচ্ছুক সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সক্রিয় অংশগ্রহণ।

২. স্বচ্ছ:

কমিশন কর্তৃক দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম সকলের অবগতির জন্য ওয়েব-সাইটে প্রকাশ, পর্যাপ্ত সংখ্যক দেশী বিদেশী পর্যবেক্ষক নিয়োগ, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার কর্মীদের অবাধে সংবাদ সংগ্রহের সুযোগ রাখা।

৩. নিরপেক্ষ:

সকল প্রার্থীর প্রতি সমআচরণ, নির্বাচন কমিশনের অধিক সংখ্যক যোগ্য কর্মকর্তাকে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ, নিরপেক্ষ প্রিজাইডিং-সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগ, নির্বাচনের দায়িত্ব-পালনকারী কারো বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগের প্রমাণ পেলে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি/নির্বাচনি আইন ও বিধি অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

৪. গ্রহণযোগ্যতা:

নির্বাচন কমিশন কর্তৃক সংবিধান, আইন, বিধি অনুযায়ী সকল কার্যক্রম গ্রহণ এবং যথাযথ প্রয়োগ করা যাতে নির্বাচনের ফলাফল সকল ভোটার ও অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের কাছে গ্রহণযোগ্য বলে প্রতীয়মান হয়।)

৫. সুষ্ঠু:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পূর্ববর্তী, নির্বাচন দিন ও নির্বাচন পরবর্তী আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনুকূলে রাখা, প্রার্থী বা সমর্থক যেন নির্বাচনি আচরণ বিধি মেনে চলেন তা নিশ্চিত করা, অমান্যকারীর বিরুদ্ধে দ্রুত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা, সকল প্রার্থী যেন আচরণ বিধি অনুযায়ী নির্বাচনি প্রচার চালাতে পারে তা নিশ্চিত করা।

প্রিজাইডিং অফিসার সংক্রান্ত: প্রিজাইডিং অফিসারের প্রধান কাজ কি | প্রিজাইডিং অফিসার হওয়ার যোগ্যতা 2024

প্রিজাইডিং অফিসারের প্রধান কাজ কি | প্রিজাইডিং অফিসার হওয়ার যোগ্যতা 2024
প্রিজাইডিং অফিসারের প্রধান কাজ কি | প্রিজাইডিং অফিসার হওয়ার যোগ্যতা 2024

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশীজনের ভূমিকা:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য পূরণ করতে হলে অংশীজনের ভূমিকা জানান জরুরি। তাই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশীজনের ভূমিকা অপরিসীম। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান শুধুমাত্র নির্বাচন কমিশনের ভূমিকার ওপর নির্ভর করে না, তা আরো অনেক অংশীজনের ভূমিকার ওপর নির্ভরশীল, যেমন-

  • ১. সরকার;
  • ২. সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারি- রিটার্নিং কর্মকর্তা, সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা, প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারি প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ, বিজিবি, র‍্যাব, আনসার, কোষ্টগার্ড, সেনাবাহিনী, কমিশনের কর্মকর্তা ইত্যাদি;
  • ৩. রাজনৈতিক দল, প্রার্থী, সমর্থক;
  • ৪. ভোটার;
  • ৫. মিডিয়া (সোশ্যাল, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট);
  • ৬. নাগরিক সমাজ;
  • ৭. দেশী-বিদেশী পর্যবেক্ষক

আরো দেখুন: বাংলাদেশ ফুটবল বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব ২০২৬ দ্বিতীয় রাউন্ড সময়সূচি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য পূরণ করতে হলে চ্যালেঞ্জগুলীর মোকাবেলা করতেই হবে। তাই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সফলভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করাই বর্তমান সরকারের চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ উত্তরণের জন্য নিম্নের বিষয়গুলি লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন।

১. নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলোর সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা সৃষ্টি করা।

২. নির্বাচনের দায়িত্বে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা বিশেষ করে পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করা।

৩. ব্যবহৃত ইভিএম এর প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর আস্থা সৃষ্টি করা।

৪. অর্থ ও পেশীশক্তির নিয়ন্ত্রণ করা।

৫. নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখা।

৬. সকল রাজনৈতিক দল কর্তৃক নির্বাচনি আচরণবিধি অনুসরণ করা।

৭. নিয়মতান্ত্রিক নির্বাচনি প্রচারণার ক্ষেত্রে বিপক্ষ/প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী/সমর্থক/পুলিশ/প্রশাসন কর্তৃক কোন রকম বাধার সম্মুখীন না হওয়া।

৮. জালভোট/ভোটকেন্দ্র দখল/ ব্যালট ছিনতাই রোধ করা।

৯. প্রার্থী/এজেন্ট/ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে অবাধ আগমন নিশ্চিত করা।

১০. ভোটারদের পছন্দ অনুযায়ী প্রার্থীকে ভোট প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া।

১১. নির্বাচনি দায়িত্ব পালনকারী বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা/কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।

১২. পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নিয়োগ করা।

১৩. পর্যাপ্ত সংখ্যক নির্বাহী/জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা।

১৪. নিরপেক্ষ দেশী/বিদেশী পর্যবেক্ষক নিয়োগ করা।

আরো পড়ুন: ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব ব্রাজিলের খেলার সময়সূচি ২০২৩

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চ্যালেঞ্জসমূহ উত্তরণের উপায়

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চ্যালেঞ্জসমূহ উত্তরণের উপায় নিম্নে পেশ করা হলো।

১. সুপারিশ বাস্তবায়ন:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য কে বাস্তবায়ন করতে চাইলে বিশিষ্ট নাগরিক ও রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে মতবিনিময় সভায় সংবিধান ও নির্বাচনি আইন অনুযায়ী যে সুপারিশগুলো অধিকাংশজন করেছেন তা বাস্তবায়ন করা

২. সকল রাজনৈতিক দলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ:

সকল রাজনৈতিক দলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণই হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সকল রাজনৈতিক দল যাতে নির্বাচনি প্রচারকার্য নির্বিঘ্নে করতে পারে সে বিষয়ে সরকারের কাছে প্রস্তাব রাখা।

৩. মামলা না করা:

সরকারের কোন সংস্থা কর্তৃক হয়রানীমূলক মামলা না করা।

৪. একে অপরকে আক্রমণ না করা:

একে অপরকে আক্রমণ না করাই হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য।
প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী-সমর্থক দ্বারা প্রার্থী, সমর্থক ও তাদের বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ না করা। এমন হলে আইন অনুযায়ী দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

৫. বৈধ অস্ত্র ব্যবহার:

নির্বাচনের পূর্বে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা, বৈধ অস্ত্র জমা নেয়া।

৬. আন্তরিক ও নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন:

আন্তরিক ও নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য পূরণ হয়ে যাবে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব, জনপ্রশাসন, জননিরাপত্তা, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এর সচিব, পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, কোস্ট গার্ড, আনসার ও ভিডিপি এর প্রধানগণের সাথে সভা করে তাঁদের অধিনস্থ কর্মকর্তা যারা নির্বাচনি দায়িত্ব পালন করবেন তারা যেন আন্তরিকতা ও নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করেন সে বিষয়ে অধিনস্তদের নির্দেশ দেয়া।

৭. সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন:

প্রত্যেক ভোটকক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা।

৮. আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন:

ভোট কেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা।

৯. ইভিএম ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা:

ইভিএম এর ব্যবহার সবোর্চ্চ ১৫০ আসনে সীমাবদ্ধ রাখা। শুধুমাত্র মেট্রোপলিটন ও জেলা সদরের আসনগুলোতে ব্যবহার করা।

১০. আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর স্ট্রাইকিং ফোর্স নিয়োগ:

নির্বাচনের সিডিউল ঘোষণার পরদিন থেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর স্ট্রাইকিং ফোর্স নিয়োগ করা।

১১. দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি মানা:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এর আচরণবিধি কঠোরভাবে প্রয়োগ, ভংগকারীর বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক সাথে সাথে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১২. আচরণবিধি সংশোধন:

আরপিও ও নির্বাচনি আচরণ বিধিতে কতিপয় প্রয়োজনীয় সংশোধনের প্রস্তাব করা।

১৩. নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের নিয়োগ:

রিটার্নিং অফিসার, সহকারি রিটার্নিং অফিসার যতদূর সম্ভব নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেয়া।

১৪. প্রশিক্ষণের আয়োজন করা:

নিযুক্ত সকল কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ায় হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য হওয়া উচিত।

রিটার্নিং অফিসার, সহকারি রিটার্নিং অফিসার, প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারি প্রিজাইডিং অফিসারদের একটি তালিকা তৈরি করে তাদের প্রশিক্ষণ নির্বাচনের সিডিউল ঘোষণার পূর্বেই শুরু করা যাতে যথাযথভাবে তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা সম্ভব হয়।

১৫. আপত্তি থাকবে এমন অফিসারদের নিয়োগ না দেওয়া:

যে সকল প্রিজাইডিং/ সহকারি প্রিজাইডিং অফিসারের বিষয়ে প্রার্থীর যুক্তিসংগত আপত্তি থাকবে তাদের নিয়োগ না দেয়া।

১৬. পর্যবেক্ষক নিয়োগ:

দেশী-বিদেশী পর্যবেক্ষক নিয়োগ ও তাঁদের জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে ব্রিফিং করা।

১৭. সংবাদ সম্মেলন আয়োজন:

গণমাধ্যম কর্মী নিয়োগ ও তাঁদের জন্যও ব্রিফিং এর ব্যবস্থা করা।

১৮. দায়িত্ব পালনে অনীহা এমন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে:

নিরপেক্ষ দায়িত্ব পালনে অনীহা, পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন-১৯৯১ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১৯. জনসভার স্থান নির্ধারণ:

প্রার্থীদের জনসভা করার জন্য স্থান, তারিখ, সময় সিডিউল করে দেয়া।

শেষকথা:

উপরিউক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, আগামী ০৭ জানুয়ারি ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হয়েছে। বর্তমান সরকার আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সকলের অংশগ্রহণের নিমিত্ত আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাই, এ নির্বাচনে সকলের অংশগ্রহণ একান্ত কাম্য।

Visited 58 times, 1 visit(s) today

Leave a Comment

You cannot copy content of this page